Ispahani Hepta Zinc – Zinc Sulphate Fertilizer | ইস্পাহানি হেপ্টাজিংক
Ispahani Hepta Zinc – বাংলাদেশের মাটিতে জিংকের ঘাটতি একটি বড় সমস্যা। এর ফলে ধান, গমসহ প্রায় সব ফসলেই খর্বাকৃতি বৃদ্ধি, পাতায় হলদেটে ভাব, শস্যের ফলন কমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ধানে “খাটো চারা রোগ” (Khaira Disease) জিংকের অভাবজনিত একটি সাধারণ রোগ।
এই সমস্যার কার্যকর সমাধান দিতে ইস্পাহানি এগ্রো লিমিটেড বাজারে এনেছে ইস্পাহানি হেপ্টাজিঙ্ক—একটি উন্নতমানের জিংক সালফেট সার। এটি ফসলের শিকড়কে শক্তিশালী করে, পাতা সবুজ রাখে এবং ফলন বাড়াতে বিশেষভাবে কার্যকর।

❌ জিংকের অভাবজনিত লক্ষণ (Deficiency Symptoms)
কচি পাতায় সাদা বা হলদেটে দাগ পড়ে।
নতুন পাতা ও ডগা বের হয় না।
গাছ খর্বাকৃতি হয়ে পড়ে, বৃদ্ধি থেমে যায়।
ধানে “খাটো চারা রোগ” (Khaira Disease) দেখা দেয়।
ফল ও দানার আকার ছোট হয়, গুণগত মান কমে যায়।
গাছ অকালেই শুকিয়ে যেতে পারে।
✅ Ispahani Hepta Zinc এর উপকারিতা
ফসলের জিংকের ঘাটতি পূরণ করে।
শিকড় মজবুত করে ও গাছের পুষ্টি গ্রহণ ক্ষমতা বাড়ায়।
নতুন পাতা, কুঁড়ি ও ডালপালা গজাতে সাহায্য করে।
পাতার সবুজ রং বৃদ্ধি করে, ফলে গাছ সতেজ ও সবল থাকে।
ফুল, ফল ও দানার প্রাকৃতিক গঠনকে সহায়তা করে।
ফলন বৃদ্ধি করে এবং শস্যের গুণগত মান উন্নত করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ফল ও শস্য দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়ে।
🌾 প্রস্তাবিত ফসল
ধান
গম
ভুট্টা
ডাল জাতীয় ফসল
তৈল জাতীয় ফসল
শাকসবজি (টমেটো, মরিচ, শসা, কুমড়ো, ফুলকপি ইত্যাদি)
ফলমূল
আলু, আখ এবং অন্যান্য ফসল
⚡ প্রয়োগের নিয়ম (Application Method)
জমি তৈরির সময় প্রতি বিঘায় ৩–৫ কেজি হেপ্টাজিঙ্ক সমানভাবে মাটিতে মিশিয়ে দিন।
প্রয়োজনে টপ ড্রেসিং হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
অন্যান্য সার যেমন ইউরিয়া, টিএসপি বা এমওপি এর সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন না।
প্রয়োগের সময় জমিতে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা থাকতে হবে। শুকনা জমিতে প্রয়োগ করলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে।
📌 সতর্কতা
কীটনাশক বা অন্যান্য সার সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করবেন না।
ঠান্ডা ও শুকনো স্থানে সংরক্ষণ করুন।
শিশু ও পশুর নাগালের বাইরে রাখুন।
Reviews
There are no reviews yet.